মহান রাব্বুল আলামীন মানবজাতিকে বহু নিয়ামত দান করেছেন। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া এই বিপুল নিয়ামতরাজির মধ্যে এমন কোনো নিয়ামত নেই, যা কুরআনকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। কুরআনের মতো মূল্যবান আর কোনো নিয়ামত নেই, হতেও পারে না। কেননা এই কুরআন হচ্ছে আল্লাহর নিজের কথামালা, কুরআনের মাধ্যমে আপনি সরাসরি আপনার মালিকের সাথে কথা বলার বিশাল সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন! সুব’হানাল্লাহ!
Read moreতাফসীর পরিচিতি: কোন তাফসীর কখন পড়বেন
আল্লাহর কালাম আল কুরআন। মহিমান্বিত এই কিতাবের মাধ্যমেই পরিচালিত হবে আমাদের জীবন। সেজন্য কুরআন জানা, কুরআন বোঝা ও এর মর্মের গভীরে প্রবেশ করা একান্ত জরুরী। কুরআনের অর্থ ও মর্ম উপলব্ধির জন্য উম্মতের মহীরুহ আলিমরা লিখেছেন অনেকগুলো তাফসীর। সেগুলোতে তাঁরা লিখেছেন কুরআনের গভীরতম উপলব্ধি ও ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ। যুগ যুগ ধরে উম্মাহ উপকৃত হচ্ছে এই অসাধারণ কাজগুলোর মাধ্যমে।
Read moreতাফসীর কেন পড়বেন, কোনটা পড়বেন?
‘পক্ষান্তরে যে তার রবের সামনে উপস্থিত হওয়ার ভয় রাখে এবং কুপ্রবৃত্তি হতে নিজেকে বিরত রাখে; জান্নাতই হবে তার আশ্রয়স্থল।’ (সূরা ৭৯: ৪০-৪১) ইবনুল-কাইয়্যিম (রহ.) এর ব্যাখ্যায় একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। রূপক অর্থে। ‘আমি যখন আমার প্রবৃত্তিকে আল্লাহর দিকে টেনে নিয়ে যেতে শুরু করি, সে কাঁদতে থাকে। এভাবে টানতে টানতে একপর্যায় সে হার মেনে যায় এবং
Read moreকুরআন আরবীতে বুঝে কী হবে?
১) কুরআনের কথা সরাসরি বুঝতে পারলে সর্বপ্রথম আমাদের নামাজ সুন্দর হবে। আমরা তখন বুঝতে পারব কী পড়ছি, কেন পড়ছি। মুখে উচ্চারিত প্রতিটি আয়াত, দুআ, যিকির তখন বাস্তব মনে হবে, আমাদের হৃদয়ে নাড়া দিয়ে যাবে। ইমামের পেছনে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। ইমামের তারতীলের সাথে তিলাওয়াতে আপনিও হবেন বিমোহিত। ২) প্রত্যেক রাসূলেরই মুজিযা ছিল, যা দেখে
Read moreকোন সূরায় কী ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা কুরআনকে বরকতময় করে নাজিল করেছেন। এর প্রতিটি হরফেই সাওয়াব। তাই ফাজায়েল বলতে গেলে বলতে হবে সমগ্র কুরআনই ফজিলপূর্ণ। এর প্রতিটি শিক্ষাই মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ উপজীব্য। তবে কিছু কিছু সূরা রয়েছে, যা অন্য সবগুলো থেকে আলাদা মর্যাদা রাখে। তেমনি বেশ কিছু আয়াত রয়েছে, যেগুলোর ফজিলত নিয়ে স্বতন্ত্র বহু হাদীস বর্ণিত হয়েছে। আসুন
Read more